সিলেট শহরতলীর ৩নং খাদিমনগর ইউনিয়নের ধোপাগুল এলাকায় একশত আষট্টি শতক ভূমি নিয়ে চলমান বিরোধ নিস্পত্তির লক্ষ্যে এক সালিশ বৈঠক অনুষ্টিত হয়েছে।
২৬ অক্টোবর সোমবার সকাল ১১টায় ধোপাগুল বাজারে এই সালিশ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ৩ নং খাদিম নগর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম।
ধোপাগুল এলাকার হাজী নাসির উদ্দিনের সাথে জমিজমা নিয়ে ইলিয়াছুর রহমান, মখলিছুর রহমান, মুহিবুর রহমান ও কামরুল হাসান জুয়েলের দীর্র্ঘ প্রায় ৮ বছর ধরে বিরোধ চলে আসছিল। এ বিরোধ নিষ্পত্তির লক্ষ্যে এলাকার সর্বস্তরের মুরব্বিয়ান সহ খাদিম নগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দিলোয়ার হোসেন ও সাবেক চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলামের উপস্থিতিতে সালিশ বৈঠকে হাজী নাসির উদ্দিনের পক্ষে রায় প্রদান করা হয়। উভয় পক্ষ সামাজিক বিচারে সম্মতি প্রদান করে সালিশ বৈঠকে উপস্থিত হন। কিন্তু রায় ঘোষণার পর মুরাব্বিয়ানদের ঘোষিত রায়ে হাজী নাসির উদ্দিন ও প্রতিপক্ষ ইলিয়াছুর রহমান ও তার অংশীদাররা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। তবে বুঝাপড়ার জন্য আরো দুইদিন সময় প্রার্থনা করেন ইলিয়াছুর রহমান ও অংশীদাররা। কিন্তু মুরব্বিয়ানরা তাদের প্রদত্ত রায় বহাল রাখেন। এ রায় ঘোষণা করায় এলাকার সর্বস্তরের মানুষ স্বস্তি প্রকাশ করেন।
বৈঠকে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ৩ নং খাদিম নগর ইউনিয়র পরিষদের চেয়ারম্যান দিলোয়ার হোসেন, হাজী আব্দুল কাদির, হাজী মখলিছুর রহমান, রাজা মিয়া, মন্তাজ আলী, আব্দুস সালাম, বুলবুল মিয়া, লাল মিয়া, নুরুল ইসলাম, মঈনউদ্দিন, আব্দুল কাদির, সমছুল আবেদীন, মুহিবুর রহমান, সোনাফর মিয়া, আব্দুল মজিদ, লাল মিয়া, মাওলানা আব্দুর রশিদ, আব্দুল মতিন, আব্দুর রহিম, বেলাল আহমদ, তমিজুল ইসলাম, জামাল উদ্দিন, সুজন মিয়া, জয়কুর্মি, আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুল হান্নান, সাদির মিয়া, আব্দুল হক, আব্দুল মালিক, হারিছ মিয়া, ইসলাম আলী, আব্দুস শহিদ, মোক্তার হোসেন, ইশরাক আলী, আব্দুল খালিক, লিলু মিয়া, নজুরুল ইসলাম প্রমুখ। প্রেস-বিজ্ঞপ্তি।
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি : নূরুর রশীদ চৌধুরী, সম্পাদক : ফাহমীদা রশীদ চৌধুরী, সহকারী সম্পাদক : ফাহমীনা নাহাস
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : অপূর্ব শর্মা