• ১২ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ২৭শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ১০ই জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

চেয়ারম্যান প্রার্থী সাদেক আহমদ টুরু’র সমর্থনে বৈঠক

Daily Jugabheri
প্রকাশিত ডিসেম্বর ২৮, ২০২০
চেয়ারম্যান প্রার্থী সাদেক আহমদ টুরু’র সমর্থনে বৈঠক

বিয়ানীবাজার উপজেলার ১নং আলীনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সাদেক আহমদ চৌধুরী টুরু’র সমর্থনে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার রাতে ইউনিয়নের চন্দ্রগ্রামে অনুষ্ঠিত এ উঠান বৈঠকে উপজেলার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। সাবেক আহমদ টুরুকে সমর্থন জানিয়ে আগামী নির্বাচনে তাকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করার জন্য এলাকাবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।

বৈঠকে বক্তব্য রাখেন, এলাকার বিশিষ্ট মরুব্বি আবুল লেইছ খান, রুহুল আলম খান, রুমন আহমেদ, আব্দুল খালিক, দোলোয়ার আহমদ খান, গিয়াস উদ্দিন প্রমুখ।

প্রসঙ্গত, বিয়ানীবাজার উপজেলার ১নং আলীনগর ইউনিয়ন পরিষদে এবার প্রার্থী হচ্ছেন সাদেক আহমেদ চৌধুরী টুরু। প্রবাসী এই তরুণ নেতা আলীনগর ইউনিয়নের সাবেক জনপ্রিয় চেয়ারম্যান আজিজ আহমদ চৌধুরীর সন্তান ।

দীর্ঘ সময় প্রবাসে থাকলেও ইউনিয়ন জুড়ে রয়েছে তার ব্যাপক পরিচিতি। বাবা চেয়ারম্যান থাকার সুবাদে এলাকার মাটি ও মানুষের সাথে জড়িয়ে রয়েছে তাঁর নিবিড় সর্ম্পক। প্রবাসে থেকেও সুখে দুঃখে মানুষের পাশে ছিলেন সবসময়। যে কারণে প্রার্থী হিসেবে এবার সাধারণ মানুষের অনেকটা পছন্দের তালিকায় রয়েছে তিনি।

এলাকার জনসাধারণের তাগিদেই বিদেশে বিলাসী জীবন ছেড়ে দেশে ফিরে প্রার্থী হতে চাচ্ছেন।
ইউনিয়নবাসীর উৎসাহ ও ভালোবাসায় আগামী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে লড়ার ইচ্ছে রয়েছে তরুণ এই মুখের। যে কারণে দেশে ফিরে আগেভাগেই মাঠে নেমেছেন তিনি। দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন ভোটারদের। সাড়াও পাচ্ছেন বেশ।

তাকে সহযোগীতার আশ্বাস দিয়েছেন সাধারণ মানুষও। আপামর মানুষের সমর্থন ও সহযোগীতা নিয়েই এবার নিশ্চিত করতে চান তার প্রার্থীতা। সব ঠিক থাকলে দলীয় পরিচয়েই নির্বাচন করতে চাচ্ছেন সাদেক।

কারণ , তাঁর বাবা আজিজ আহমদ চৌধুরী একজন বীর মুক্তিযুদ্ধা। ব্যপক জনপ্রিয়তার কারণে তিনবারই মানুষ তাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন। তাছাড়া তৃণমূলে আওয়ামীলীগকে সুসংগঠিত করতে তাঁর ঘাম জড়িয়ে আছে। দীর্ঘ দিন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। যে কারণে দলীয় প্রতীক নৌকার দিকেই সাদেক আহমেদের দৃষ্টি।

নিজের প্রার্থীতার জানান দিয়ে সাদেক আহমেদ চৌধুরী টুরু তার বক্তব্যে বলেন, স্রেফ জনসেবার লক্ষ্যেই প্রার্থী হচ্ছি। আমার পাওয়ার কিছু নেই। মহান আল্লাহ আমাকে অনেক দিয়েছেন। এখন বাকি জীবন বাবার মতো জনসেবায় কাটিয়ে দিতে চাই।
তিনি বলেন, প্রবাস থেকে দেশে ফেরার পরই আপনারা আমাকে সাদরে গ্রহণ করেছেন। নির্বাচনে অংশগ্রহনের আগ্রহ জন্মেছে এলাকার মানুষের সমর্থন ও আশ্বাস পেয়েছি বলেই। আমি বিশ্বাসের মূল্যায়ন করতে চাই।

কথা দিচ্ছি, ইউনিয়নের প্রতিটি ঘরের মানুষের সাথে সু-সর্ম্পক রক্ষা করে কাজ করে যাবো। অসহায় গরীব মানুষের সুখে দু:খে পাশে থাকার চেষ্টা করবো।নিজেকে মানুষের সেবক হিসেবে উৎস্বর্গ করবো।  প্রেস বিজ্ঞপ্তি

সংবাদটি শেয়ার করুন