সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক প্রচার সম্পাদক ও স্বাধীনতা সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন কমিটির সদস্য নিজাম উদ্দিন জায়গীরদার তাঁর ব্যক্তিগত ফেইসবুক স্ট্যাটাসে বলেন অভিমানে যখন রাজনীতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার উপক্রম ঠিক তখনই মেঘ না চাইতেই বৃষ্টির মতো ত্যাগী ও নির্যাতিত নেতাকর্মীদের খোজ খবর নিচ্ছেন পাশাপাশি তাদের হাতে পদ-পদবী তুলে দিচ্ছেন ব্যারিস্টার এম এ সালাম। এভাবে পুরো সিলেটে দলের ত্যাগী নেতাকর্মীদের খুঁজছেন ব্যারিস্টার সালাম। যারা দলের দুঃসময়ে দীর্ঘদিন বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে আছেন, দলের পোড় খাওয়া নেতাকর্মী, কিন্তু দলীয় কোনো সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেননি এমন নেতাদের রাজনৈতিকভাবে মূল্যায়ন করছেন ব্যারিস্টার এম এ সালাম। তাঁর মতো মহৎপ্রাণ,আদর্শিক ব্যক্তিত্ব রাজনৈতিক অঙ্গনের “নিয়ন আলো”। মানুষ মরণশীল। কিন্তু কিছু মানুষ তাঁর কাজের মধ্য দিয়ে অমরত্ব লাভ করে। সিলেট-৩ আসনের দক্ষিন সুরমা উপজেলার কৃতি সন্তান, দানশীল, পরোপকারী সমাজসেবী ও রাজনীতিবিদ ব্যারিস্টার এম এ সালাম তেমনি এক ব্যক্তিত্ব, যিনি ছাত্রাবস্থা থেকে তার যাপিত জীবন মানুষের কল্যানে উজাড় করে দিয়েছেন। সিলেট-৩ আসনের রাজনৈতিক ও সামাজিক অঙ্গনে এম এ সালাম এক অনন্য ব্যক্তি, যিনি জনসেবাকে রাজনীতির মাধ্যম হিসেবে গ্রহন করেছেন। ভালো কাজে দলমত নির্বিশেষে মানুষের উপকার করাই তাঁর সবচেয়ে বড় গুণ। তার মহৎ গুনাবলীকে যারা হিংসার চোখে দেখেছেন কিংবা তার কাছের রাজনৈতিক বিরুদ্ধাচারণকারীরাও স্বীকার করবেন যে, তিনি মানুষের দুর্দিনে, মানুষের পাশে স্বার্থহীন ভাবে পাশে থাকেন,তাদের সাধ্যাতীত সহযোগীতা করেন হাসি মুখে। ফলত স্বাভাবিকভাবেই তিনি মানুষের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা দুটোই অর্জন করেছেন। সিলেট-৩ আসনের রাজনৈতিক ও সামাজিক অঙ্গনে ব্যারিস্টার এম এ সালাম একজন কিংবদন্তী।