‘‘সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর সময়ে কোনোরূপ যাচাই বাচাই ছাড়াই সঠিক জরিপ না করেই হোল্ডিং ট্রাক্সের যে তালিকা করা হয়েছিলো, সেই তালিকাটির উপর বর্তমানে যে হোল্ডিং ট্যাক্স (সিটি কর) ধার্য্য করা হয়েছে, যা মরার উপর খাড়াঁর গা, ২৬ নং ওয়ার্ডে সিটি কর্পোরেশন থেকে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ না করে হোল্ডিং ট্যাক্সের ফরমে পানির বিল সংযুক্তসহ হোল্ডিং ট্যাক্স (কর) এর ফরমে অনেক স্থানে অসংলগ্ন দাবি উল্লেখ করা হয়েছে, সরেজমিন পরিদর্শন ছাড়াই সিটি কর্পোরেশনের হোল্ডিং ট্যাক্স (কর) শাখার কর্মকর্তারা গৃহ কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ভুমি বর্গফুট হিসেবে মাপ যোগ না করেই ট্যাক্স নির্ধারন করেছেন, কাউকে ২ হাজার টাকা, কাউকে লাখ টাকার ট্যাক্স রশিদ দেওয়া হয়েছে, এতে সাধারণ মধ্যবিত্ত কিংবা নিন্ম মধ্যবিক্তদের মধ্যে হাতাশা আর ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে, জননন্দিত মেয়র আনোয়রুজ্জামান চৌধুরীর কাছে আমাদের আকুল আবেদন, পূর্বের জরিপ সংশোধন করে সরেজমিন যে যে অবস্থানে আছেন, তার সঠিক জরিপ প্রণয়নের মাধ্যমে নির্ধারিত হোল্ডিং ট্যাক্স (কর) র্ধায্য করার আহবান জানাচ্ছি, পাশাপাশি কদমতলী পঞ্চায়েত কমিটির নেতৃবৃন্দরা ২৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রোটারিয়ান তৌফিক বকস্ লিপনের সাথে যোগাযোগ করে তাঁকে নিয়ে সিটি মেয়রের সাথে এ বিষয়ে আলোচনা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ’’ ৫ মে রোববার রাত সাড়ে ৮টায় সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ২৬ নং ওয়ার্ডের কদমতলী পঞ্চায়েত কর্তৃক আয়োজিত এক সভায় উপস্থিত বক্তারা উপরোক্ত কথাগুলো বলেন । কদমতলী বড় বাড়ির বাসিন্দা প্রবীণ মুরব্বী হাজী সমরাজ মিয়ার সভাপতিত্বে ও বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট রফিকুল হকের পরিচালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন, অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মকর্তা ইছাক মিয়া, কদমতলীর বাসিন্দা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব রুস্তুম আলম কুদ্দুস, মুহিবুর রহমান মুহিব, ২৬ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বদরুল ইসলাম, ২৬ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন, তরুণ সমাজসেবী শাহেদ মুন্সী, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মেহেদী হাসান সাজাই । সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, কদমতলী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের মোতায়াল্লী হাজী আব্দুল মালিক মারুফ, সাবেক কাস্টমস কর্মকর্তা ও হযরত দরিয়া শাহ মাজার পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. লুলু মিয়া, সাবেক সেনা বাহিনীর সদস্য আব্দুর রহমান, শাসম্ মটরস এর সত্যাধিকারী আব্দুল কুদ্দুস, সিলেট পুরাতন টায়ার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আওলাদ মিয়া, সমাজসেবী মির্জা শফিক মিয়া, মনসুর আহমদ, আব্দুল হাই, শ্রমিক নেতা মুছা মিয়া, মুরব্বী জমির আলী, আকতার উদ্দিন নাদির, সাবলু আহমদ, শফি আহমদ, আনা মিয়া, তারেক আহমদ, দিদার আহমদ, করিম মিয়া, হেলাল মিয়া, রোকন উদ্দিন, সানুর মিয়া, মির্জা দুলাল আহমদ, তৌহিদ বকস্ লিটন, দিরিন্দ্র বাবু, রমজান মিয়া, আশরাফুজ্জামান, আক্তারুজ্জামান, মাসুক মিয়াসহ কদমতলীর প্রায় তিন শতাধিক বাসিন্দা। প্রেস-বিজ্ঞপ্তি।